রাঙ্গাবালীতে ২৫ কেজি জেলে চাল জন্য দিতে হচ্ছে ২০০ টাকা
|
![]() মোঃমনিরুল ইসলাম রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি দেশে মা মাছ রক্ষায় ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে গত ৭ অক্টোবর থেকে২৮ অক্টোবর পর্যন্ত।জেলেদের মধ্যে চাল আরও অনেক আগে দেয়ার কথা থাকলে ও ৩০ অক্টোবর আমাদের ২৫ কেজি করে দেওয়া হয়েছে।তাও দেয়া হয়েছে ২০০ টাকার বিনিময়।কিছু জেলের আভিযোগ তারা চালই পায়নি। এঘটনা পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার বড়বাইদিয়া ইউনিয়ানে।ট্যাগ অফিসার এজন আর চাল বিতরন করা হয় তিনটি ওয়াডে।চাল বিতরনের সময় অনাদি কুমার বাহাদুর সেখানে উপস্থিত ছিলেনই না।তাকে ফোন দিয়ে পাওয়া যায় নাই।বড়বাইদিয়া ইউনিয়ানে ট্যাগ আফিসার ছাড়াই জেলে চাল বিতরন করা হয়। ভুক্তভোগীরা বলেন,এবছর নদীতে মাছ পরেনা।আমরা অনেক কস্ট করে জীবন যাপন করি,২২ দিন অবরোধ শেষ,এখন দেয় চাল।তাও আবার টাকার বিনিময়,২৫ কেজি চালের জন্য প্রত্যেক জলেকে ২০০ করে টাকা দিতে হয়েছে।বশার তালুকদার জেলে কর্ড দিয়ে আমাদের কাছ থেকে টাকা নিছে,এসে বলে মেম্বার সোহাগ তালুকদার দিতে বলছে।আর ৮ নং ওয়াডের মেম্বার হিরোন শিকদার তো নিজেই আমাদের কাছ থেকে টাকা নিছে। নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক একজন ইউপি সদস্য বলেন,আমাদের টাকা নেয়ার ক্ষমতা নাই।আমাদের চালায় চেয়ারম্যান,তিনি যেভাবে বলে আমরা সেভাবে চলি। ৮ নং ওয়াডের ইউপি সদস্য হিরোন শিকদার বলেন,আমারা করো কাছ থেকে টাকা নেই নাই।যারা চাল পায় নাই তারা বলতে পারে। বড়বাইদিয়া ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান মোঃ ফরাদ হোসেন বলেন,আমার জানা মতে কেউই টাকা নেয় নাই।যদি কেউ নিয়া থাকে খোজ নিয়া দেখে ব্যাবস্থা নিবো। রাঙ্গাবালী উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি)জনাব মোহাম্মদ ছালেক মুহিদ মুঠো ফোনে বলেন,আমি বিষয়টি জানি না, আমি আপনার কাছে শুনলাম,যদি এধরনের ঘটনা ঘটে তা হলে আইন অনুযায়ী ব্যাবস্থা নেয়া হবে। রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী আফিসার মোঃমাশফাকুর রহমানকে ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নাই।একাদি বার ফোন দিলে তিনি কেটে দেন।
|
সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র | শনি | রবি |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | |||
৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ |
১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ |
১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ |
২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ |