শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটির ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মানববন্ধন
|
![]() মো. ওমর ফারুক, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি: পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের পশরবুনিয়া গ্রামে শের-ই-বাংলা নৌ-ঘাটি নির্মানে জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে পূর্ণবাসন ও আবাসন ব্যবস্থার দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে এ মানববন্ধনে এলাকাবাসী তাদের প্রতিটি স্থাপনা তালিকাভূক্ত করার দাবি করেন। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস্যরা বলেন, শের -ই-বাংলা নৌঘাঁটি নির্মানে এখানকার অন্তত ৫০০ পরিবারের কমপক্ষে ৮০ শতাংশ পরিবার ভূমিহীন হয়ে যাবে। ৯৫ শতাংশ পরিবারের রোজগার বন্ধ হয়ে যাবে। আর যাদের ঘর, পুকুর, ঘের ও গাছপালা এখনও অধিগ্রহন করা হয়নি, তারা বেঁচে থাকলেও ধুকে ধুকে মারা যাবে। তারা এ বিষয়টি পটুয়াখালী জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদন করলেও এখনও শতাধিক পরিবারের সম্পত্তির সঠিক তালিকাভূক্ত করা হয়নি। এতে ভূমির সাথে সম্পদ হারিয়ে পথে বসার উপক্রম হয়েছে। সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডে ওই এলাকার মানুষ খুশি কিন্তু তাদের যে সম্পদ অধিগ্রহন করা হয়েছে তার সঠিক দাম নির্ধারণ ও প্রতিটি ঘর তালিকাভূক্ত করে পূর্ণবাসন ও আবাসনের ব্যবস্থা করার দাবি জানান। ভুক্তভোগীরা আরোও বলেন, পার্শ্ববর্তী পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও পায়রা বন্দরের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের জন্য যে ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে সে সকল ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে পুনর্বাসন ও আবাসন দেয়া হয়েছে। তাহলে তারা কেনো শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটির জন্য ভূমি অধিগ্রহণকৃত ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার হিসেবে পূনর্বাসন ও আবাসন ব্যবস্থা পাবে না? একই সরকারের দুই ধরনের নিয়ম কিছুতেই মেনে নেয়া যায় না। এ বিষয়ে তারা সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করেন। মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) হাবিবুর রহমান মিলন। আরও বক্তব্য রাখেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস মো. ওমর ফারুক, জামাল হাওলাদার, ইমরান হোসেন পিয়াল, পারভীন রহমান ও রফিক গাজী প্রমুখ।
|
সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র | শনি | রবি |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | |||
৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ |
১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ |
১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ |
২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ |