বেতাগীতে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাত ও স্কুল ফাঁকির অভিযোগ
|
![]() অলি আহমেদ :- বেতাগীতে দেশান্তরকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোসা: রোজিনা আক্তারের বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাত, অসাদাচরন এবং স্কুল ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা গেছে, উপজেলার বিবিচিনি ইউনিয়নের ৮ নং দেশান্তরকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোসা: রোজিনা আক্তার বিদ্যালয় যোগদানের পর প্রতিষ্ঠানের একাধিক খাতের অর্থ আত্মসাত, কমিটি ও শিক্ষকদের সাথে অসাদাচরণ এবং মাসের পর মাস স্কুল ফাঁকি দিয়ে আসছে। বিশেষ করে ২০১৮ থেকে ২০২২ ৩ অর্থ বছরের বিদ্যালয়ের অনক’লে ক্ষুদ্র মেরামত, স্লিপ,রুটিন মেইন্টেন্যান্স ও অন্যান্য খাতে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা সরকারি বরাদ্দের নামে মাত্র কাজ করেই আত্মসাত করে। নাম না প্রকাশের শর্তে একাধিক শিক্ষক অভিযোগ করেন, প্রধান শিক্ষকের অসাদাচরণে তাঁরা অতিষ্ঠ ও ইচ্ছেমাফিক স্কুল করেন। সরকারি নির্ধারিত সময়ের পরিবর্তে কখনো সকাল ১১ কিংবা দুপুর ১২ টায় স্কুলে আসেন আবার ২ টা না পেরুতেই স্কুল ত্যাাগ করেন। ম্যানেজিং কমিটি কিংবা সহকর্মিরা কেউ এর প্রতিবাদ করলে কমিটির লোকজনদের হেয় প্রতিপন্ন এবং সহকর্মিদের নানাভাবে হয়রাণি করেন বলে তাঁরা মুখ খুলতে নারাজ। এ বিষয় স্থানীয় উপজেলা শিক্ষা অফিসে মৌখিক ও লিখিত অভিযোগ দিয়েও কোন প্রতিকার না পাওয়ায় অবশেষে চলতি মাসে ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান ও সাবেক সভাপতি সহ ৮ সদস্য প্রাথমিক গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। দেশান্তরকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোসা: রোজিনা আক্তার মুঠোফোনে বলেন, ‘আমি অসুস্থ. ছুঁটিতে রয়েছি। এ নিয়ে পরে কথা বলা যাবে। অবশ্য এসব অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট।’ বেতাগী উপজেলা শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মিজানুর রহমান খান বলেন, ইতোমধ্যে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সরেজমিনে গিয়ে এ বিষয়ে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। যতদ্রুত সম্ভব তদন্ত শেষে প্রতিবেদন পাঠানো হবে।
|
সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র | শনি | রবি |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ||||||
২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ |
৯ | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ |
১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ |
২৩ | ২৪ | ২৫ | ২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ |
৩০ | ৩১ |