বগুড়ার শেরপুরে ননএমপিও মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ প্রণোদনা বিতরণ
|
![]() বগুড়া প্রতিনিধি বগুড়ার শেরপুরে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় উপজেলার ননএমপিও এবতেদায়ী ও দাখিল মাদ্রাসার ২৮৩জন শিক্ষক-কর্মচারীদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর বরাদ্দকৃত বিশেষ প্রণোদনা বিতরণ করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিয়াকল আলী সেখের সভাপতিত্বে, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মজিবর রহমান মজনু সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে ২৬৬জন শিক্ষকদের জনপ্রতি পাঁচহাজার ও ১৭জন কর্মচারীদের জনপ্রতি পঁচিশশত টাকা করে বিতরণ করা হয়। এসময় উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ আব্দুস সাত্তার, শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মিজানুর রহমান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবীব আম্বীয়া, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও সাপ্তাহিক আজকের শেরপুর পত্রিকার সম্পাদক আলহাজ¦ মুন্সি সাইফুল বারী ডাবলু, উপজেলা ভাইসচেয়ারম্যান আলহাজ¦ শাহ্ জামাল সিরাজী, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নজমুল ইসলাম, শহর আওয়ামীলীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ মকবুল হোসেন, শেরপুর সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ আল মাহমুদ কমল, শেরপুর উলিপুর মহিলা ফাজিল মাদ্রসার অধ্যক্ষ আব্দুল হাই বারী, শেরপুর সরকারী ডি.জে মডেল হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক আখতার উদ্দিন বিপ্লব সহ এবতেদায়ী ও দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। শেরপুরে নদীতে অবৈধ জাল দিলে অবাধে মাছ ধরা চলছে বগুড়া প্রতিনিধি বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় বাঙালী ও করতোয়া নদীতে অবৈধ সুতি জাল ব্যবহার করে অবাধে চলছে মাছ ধরার মহাউৎসব। অসাধু মৎস্য ব্যবসায়ীরা নদীতে অবাধে অবৈধ জাল দিয়ে মাছ ধরায় দেশীয় মাছের সংকট দেখা দেয়ার আশংকা সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা যায়, উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের জোড়গাছ-বেলগাছী ব্রীজ সংলগ্ন বাঙালী নদীতে সুতি জাল ব্যবহার করে মাছ ধরার মহাউৎসবে মেতেছে কতিপয় অসাধু মাছ ব্যবসায়ীরা। এলাকাবাসী জানায়, এই সুতি জালে ছোট ছোট ক্ষুদ্রাকৃতির মাছও ধরা পড়ে। যার কারণে পোনামাছ গুলো বড় হওয়ার আগেই জালে ধরা পরছে। বাঙ্গালী ও করতোয়া নদীর ওই এলাকার সারাদিন জাল পাতা থাকে। ভোররাতে জাল থেকে মাছ তুলে বাজারে বিক্রি করা হয়। এইভাবে বাঙালী নদীর বিনোদপুর ও ঝাঁজরে এবং করতোয়া নদীর খাগা এলাকায় সুতিজাল দিয়ে অবাধে মাছ ধরা হচ্ছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। এ ব্যাপারে শেরপুর উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা সরকার জানান, অবৈধ জালের বিরুদ্ধে ইতোপুর্বে দুইটি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় জব্দকৃত অবৈধ জাল ১৫শ টাকা জরিমানা করে ছেড়ে দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান। শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিয়াকত আলী সেখ জানান, অবৈধ জাল দিয়ে মাছ ধরা হলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
|