ভাংগুড়া পুলিশের সহযোগিতায় রক্ষা পেল ইজারাকৃত সরকারি জলাশয়
|
![]()
মোঃ আব্দুল আজিজ পাবনার ভাঙ্গুড়ায় পার-ভাংগুড়া ইউনিয়নের কালিকাদহ ও হাট গ্রামের এর মাঝখানে সোনালী সৈকতের পাশে সোনা কদর বিল ইজারাকৃত জলাশয় ভাংগুড়া থানা, ফরিদপুর থানা পুলিশ ও উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জামান, এসিল্যান্ড মোঃ কাউছার হাবিব,পার- ভাংগুড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ হেদায়তুল্লাহ এর সহযোগিতায় বাউতের হাত থেকে রক্ষা পেল ইজারাকৃত সরকারী জলাশয়। সরজমিনে গিয়ে হাটগ্রাম শ্রমজীবী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আতিক হোসেনের সাক্ষাতে জানা যায় এ বছর ভূমি মন্ত্রণালয়ের দেওয়া ইজারাকৃত সোনা কদর বিলটি ৫ লক্ষ ৮০ হাজার টাকার বিনিময়ে হাট গ্রাম শ্রমজীবী সমবায় সমিতির নামে ৬ বছরের জন্য ইজারা পাই । এর আগে ওই বিলটি কালিদহ আরেকটি সমিতির নামে ছিল এবং বিলটি দেখভাল করত ওই বিলটি কালিকা দহ সমবায় সমিতি না পাওয়াতে বাউতের সঙ্গে এলাকাতে মাইকিং করে বর্তমান হাটগ্রাম শ্রমজীবী সমিতি ক্ষতিসাধন করার লক্ষে হাজার-হাজার বাউত সোনা কদর বিলটিতে মাছ ধরার জন্য উপস্থিত হতে থাকে। মাইকিং করার কথা শুনে হাটগ্রাম সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ কয়েকজন সদস্য কে নিয়ে ভাঙ্গুড়া থানা পুলিশের কাছে একটি অভিযোগ করেন । সেই অভিযোগ করার ভিত্তিতে বিলের পাড়ে পুলিশ অবস্থান নেন। সকাল ৭,৩০ টার সময় দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হলে ভাঙ্গুড়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোঃ আনোয়ার হোসেন সার্কেল মোঃ সজীব শারিন কে অবহিত করেন তখন সঙ্গে সঙ্গে পার্শ্ববর্তী ফরিদপুর থানা থেকে ওসি মোঃ মাসুদ রানার নেতৃত্বে ১০/১২ জনের একটি দল এসে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন ঔ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুল জামান ও এসিল্যান্ড মোঃ কাউসার হাবিব ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন উপস্হিত হন ঔ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ হেদায়তুল্লাহ তাদের সবার সহযোগিতায় অত্যন্ত সাহসিকতার সহিত জলাশয়টি রক্ষা করেন যা প্রশংসনীয়। |