বাউফলে কালিশুরীতে সেচ্ছাসেবকলীগ নেতার বিরুদ্ধে গাছ কাটার মিথ্যা অভিযোগে এলাকায় জনমত অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।
|
![]() মোঃ সাইদুর রহমান বাউফল প্রতিনিধি। পটুয়াখালীর বাউফলে কালিশুরী ইউনিয়নের কবিরকাঠী গ্রামের মোঃ অলিউল মোল্লার নামে গাছ কাটার মিথ্যা অভিযোগ করেছেন তারই চাচাতো ভাই মোঃ খলিলুর রহমান মোল্লা। অলিউল মোল্লা কালিশুরী ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগের সিনিয়র-সহ-সভাপতি।পূর্ব শত্রুতার জের ধরে খলিলুর রহমান মোল্লা গত ১৫/১১/২০২০ ইং তারিখে রবিবার আনুমানিক রাত ১০টার দিকে নিজের ফলনশীল গাছ কেটে প্রতিপক্ষ অলিউল মোল্লাকে ফাঁসানোর জন্য এই পরিকল্পনা করেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করার জন্য ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় ফলন্ত গাছগুলো খলিলুর রহমান মোল্লা নিজেই কেটেছিলেন,,যার প্রমান প্রতক্ষদর্শী খলিলের বাবা আলহাজ্ব মোঃ ইদ্রীস মোল্লা,, তিনি বলেন আমার ছেলে খলিল গাছগুলো নিজেই লাগিয়েছে কিন্তু আমি এক ছড়া কলা বিক্রি করেছি বিধায় আমার উপর ক্ষুব্ধ হয়ে ফলন্ত কলাগাছ,পিঁয়ারাগাছ সহ বিভিন্ন ফলের গাছগুলো কেটে ফেলে এবং আমার ভাইয়ের ছেলে ইউসুফ মোল্লার সাথে বিভিন্ন ভাবে জায়গা জমি নিয়ে ঝগড়া হয় এটা সত্যি। খলিলুর রহমান মোল্লা নিজেই যে তার ফলের গাছগুলো কেটেছে তার প্রতক্ষ স্বাক্ষী তারই আপন চাচা মোঃ জয়নাল মোল্লা, মোঃ বাবুল মোল্লা,মোঃ আলতাফ মোল্লা সহ বাড়ির অনেকেই। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করতে গোপন সুত্রে জানা যায়,,, পূর্ব শত্রুতা সৃষ্টি হয়েছিল মসজিদের ইমাম সাহেবকে নিয়ে। খলিলুর রহমান এর স্ত্রীর (সুমি বেগম)এর সাথে বিগত এক বছর আগে ইমামের সাথে অবৈধ সম্পর্ক সৃষ্টি হয়, সেই সম্পর্ক কে কেন্দ্র করে দিনের পর দিন খলিলুর রহমান মোল্লা বিভিন্ন অজুহাত সৃষ্টি করেন, ।অন্যদিকে,,,বাড়ির জ্ঞানী-গুনীরাও খলিলের স্ত্রীর কর্মকান্ডে অসন্তোস প্রকাশ করেন।পরে ইমাম সাহেব চাকুরী ছেরে চলে যান। এমনকি ,, এই অভ্যান্তরিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে গেলো বছর স্থানীয় গন্যমান্যরা মোঃ আব্দুল হাই, মোঃ মনির সিকদার (ইউপি সদস্য), জলিল হাওলাদার সহ আরো অনেকেই এর সমাধান করেন।কিন্তু ফলন্ত গাছ কাটা নিয়ে এই বিষয় গত ১৯/১১/২০২০ ইং তারিখে খলিলুর রহমান মোল্লা নিজে বাদী হয়ে অলিউল মোল্লার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা সাধারন ডায়েরি করেন। শুক্রবার ২০/১১/২০২০ তারিখ ঘটনাটি সংবাদ করতে গিয়ে ভিডিও রেকর্ড সহ বিভিন্ন ছবি সংগ্রহ করা হয়।
|